চুনারুঘাট পৌর যুবদলের সহ সভাপতি ও পৌরসভা ৮নং ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায় করেন তার ১ম স্ত্রী হেলেনা বেগম (৩৩)। হেলানা বেগম জানান ২০১২ সালে তার স্বামী আবদুল হামিদের সঙ্গে বিয়ে হয় ।খুবই জ্বালা যন্ত্রার মধ্য দিয়ে একটি বছর তিনি স্বামীর সংসার করেন,তিনি আরো বলেন তার স্বামী প্রতি সময়েই মারধর করে এমন নির্যাতন সইতে না পেরে তিনি বাবার বাড়িতে চলে যান।বাবার বাড়ি সিলেট চারদীঘিরপাড়। এক পর্যায়ে তাদের উভয়ের মধ্য বিবাহ বিচ্ছেদ সংঘটিত হয়। হেলেনা বেগম বলেন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার পর বাবার বাড়ি থেকে নেওয়া মালামাল এবং কাবিননামার টাকাসহ বিভিন্ন অর্থকরী আত্মসাৎ করে নিয়েছেন তার স্বামী,বিবাহ বিচ্ছেদ হবার পর বাবার বাড়ি থেকে নেওয়া মালামাল ফেরত চাইলে তিনি বিভিন্নভাবে হুমকি দামকি প্রদান করেন।হেলেনা বেগম নিরুপায় হয়ে সিলেট বিজ্ঞ আদালতে একটি প্রতারণা মামলা দায়ের করেন, মামলার নাম্বার কোতোয়ালী সি, আর মামমলা নং১৩২১/২০১৯দায় করেন। এবং আদালত সঠিক তদন্তের জন্য মামলাটিকে পি বি আই এর নিকট হস্তান্তর করেন। উল্লিখিত মামলাটি পি বি আই সঠিক তদন্ত করে বিজ্ঞ আদালতের নিকট মামলার প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন।আদালত সঠিক বিচারের সার্থে আবদুল হামিদকে গ্রেফতারি পরোয়ানার আদেশ জারি করেন। এবং হেলেনা কর্তিক এর সমস্ত মালামাল ৩৬৫২০০ টাকা জব্দ করার জন্য শাহিনা আক্তার উপ-পরিচালক মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর সিলেট নিকট গত ০২/১২/২০২০ ইং তারিখে নিম্নস্বাক্ষরকারী কার্যালয়ে মামলাটি হস্তান্তর করা হয়।এবং মামলার এজাহারে দেখা যায় বিবাদীর বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা তাছাড়াও মামলার বাদী সাথে যোগাযোগ করলে মামলার বাদী জানান তাহার মামলার চুনারুঘাট উপজেলা আছে মহামান্য আদালতের নিকট বিনীত প্রার্থনা যেহেতু চুনারুঘাট উপজেলা সিলেট জেলার আওতাধীন নয় ।তাই এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চুনারুঘাট উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হবিগঞ্জ কে দেওয়া যেতে পারে পরবর্তীতে চুনারুঘাট থানার প্রেরণ করা হয়। কিন্তু মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা চুনারুঘাট তিনি সেই মামলার জব্দ করার বিষয় নিয়ে বিগত দুই মাস অতিবাহিত হতে যাচ্ছে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মালামাল জব্দ করেন নাই।স্ত্রীর নামে জমি দলিল নিয়ে পতারনা করে আসছেন বলেও অভিযোগ করেছেন